রোববার (১১ এপ্রিল) চেয়ারপারসনের প্রেস উইংয়ের সদস্য শায়রুল কবির খান বাংলানিউজকে বলেন, ম্যাডামের করোনা পরীক্ষা করানো হয়নি। আপনারা যে রিপোর্টটি পেয়েছেন সেটি সঠিক নয়। ওই রিপোর্টে যে মোবাইল নম্বর ব্যবহার করা হয়েছে সেটিও সঠিক নয়।
শনিবার বিকেলে খালেদা জিয়ার নিয়মিত শারীরিক চেকআপ করানো হয়েছে জানিয়ে ডা. মামুন বলেন, প্রায় প্রতিদিনই আমি বাসায় গিয়ে তার চেকআপ করি। আমার সঙ্গে টেকনোলজিস্ট সবুজও যান রক্ত পরীক্ষা করার জন্য।
বিএনপির কেন্দ্রীয় দপ্তরের চলতি দায়িত্বে থাকা সাংগঠনিক সম্পাদক সৈয়দ এমরান সালেহ প্রিন্স রোববার দুপুরে বাংলানিউজকে বলেন, অফিসিয়ালি আমরা এখনও কোনো রিপোর্ট পাইনি। তার করোনা পরীক্ষা করা হয়েছে, এমন কোনো তথ্যও আমাকে জানানো হয়নি। যেটুকু জানছি গণমাধ্যম থেকে জেনেছি। পরবর্তীতে অফিসিয়াল কোনো তথ্য পেলে অবশ্যই আপনাদের জানাবো।
তবে বিএনপি নেতারা ও খালেদা জিয়ার চিকিৎসকরা তার করোনায় আক্রান্ত হওয়ার খবর নিশ্চিত না করলেও স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র তথ্য কর্মকর্তা মাইদুল ইসলাম খালেদা জিয়া করোনা আক্রান্ত বলে বাংলানিউজকে জানিয়েছেন।
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার অংশ হিসেবে বিএনপির চেয়ারপারসন শনিবার নমুনা দেন। শনিবার রাতেই নমুনা পরীক্ষার রিপোর্টে খালেদা জিয়া করোনা পজিটিভ বলে উল্লেখ করা হয়।
সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে খালেদা জিয়ার করোনা টেস্টের রিপোর্টের একটি কপি ছড়িয়ে পড়েছে। ওই রিপোর্টের কপির কিউআর কোড স্ক্যান করলে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের যে ওয়েবসাইট থেকে পরীক্ষার ফল জানা যায় সেখানে চলে যায়।